NIN365 Desk, Kolkata : রবিবার বাংলাদেশের দ্বাদশ সাধারণ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। ফের ক্ষমতায় ফিরেছে আওয়ামি লিগ (Awami League)। এর পর সোমবার ঢাকার গণভবনে বিদেশি প্রতিনিধিদের মুখোমুখি হয়ে আমেরিকার বিরুদ্ধে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিলেন হাসিনা। বলেছিলেন, ”বড় বড় দেশ অনেক কিছু বলতে পারে। আমরা ছোট দেশ। কিন্তু আমাদের দেশে সার্বভৌমত্ব রয়েছে। এই নির্বাচনে যা দেখেছেন, নিজেদের দেশে ফিরে সেটাই বলবেন।”আর বাস্তবে হল উলটোটাই। হাসিনার হুঁশিয়ারি উড়িয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন নিয়ে মার্কিন প্রতিনিধিরা ভিন্ন রিপোর্ট দিলেন।
২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ইউ টার্ন আমেরিকার (USA)! সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশের নির্বাচন (Bangladesh Election 2024) নিয়ে ঢাকায় বসে মার্কিন প্রতিনিধিরা প্রশংসা করলেও রিপোর্টে হতাশাই প্রকাশ করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে হয়নি। অনেক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি বলে আক্ষেপ প্রকাশ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। এছাড়া বিরোধী দলের বহু নেতা, কর্মী জেলবন্দি। তাও নির্বাচনী আবহে খুব একটা অভিপ্রেত বিষয় নয় বলে জানাচ্ছেন মার্কিন প্রতিনিধিরা। আর তাতে ফের খেপেছে হাসিনা প্রশাসন।
মার্কিন বিদেশ দপ্তরের তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, ”বাংলাদেশ নির্বাচনে আওয়ামি লিগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরেছে। তবে নির্বাচন নিয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পর্যবেক্ষণ এই যে নির্বাচন মোটেই সুষ্ঠু ও অবাধ হয়নি। আমাদের হতাশা যে সবকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি।” আমেরিকার এমন ইউ টার্ন নিয়ে জল্পনা ছিল আগেই। ঢাকায় বসে বিদেশি প্রতিনিধিরা যতই প্রশংসা করুন, নিজেদের দেশে তাঁরা ভিন্ন রিপোর্ট দিতে পারেন বলে অভিজ্ঞ মহলের আশঙ্কা ছিল। বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে আমেরিকার ‘অতিরিক্ত মাথাব্যথা’ স্বভাবতই বাংলাদেশের বিরক্তির কারণ।
উল্লেখ্য, ফের ক্ষমতায় ফিরেছে আওয়ামি লিগ (Awami League)। এর পর সোমবার ঢাকার গণভবনে বিদেশি প্রতিনিধিদের মুখোমুখি হয়ে আমেরিকার বিরুদ্ধে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিলেন হাসিনা। বলেছিলেন, ”বড় বড় দেশ অনেক কিছু বলতে পারে। আমরা ছোট দেশ। কিন্তু আমাদের দেশে সার্বভৌমত্ব রয়েছে। এই নির্বাচনে যা দেখেছেন, নিজেদের দেশে ফিরে সেটাই বলবেন।”আর বাস্তবে হল উলটোটাই। হাসিনার হুঁশিয়ারি উড়িয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন নিয়ে মার্কিন প্রতিনিধিরা ভিন্ন রিপোর্ট দিলেন।
২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ইউ টার্ন আমেরিকার (USA)! সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশের নির্বাচন (Bangladesh Election 2024) নিয়ে ঢাকায় বসে মার্কিন প্রতিনিধিরা প্রশংসা করলেও রিপোর্টে হতাশাই প্রকাশ করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে হয়নি। অনেক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি বলে আক্ষেপ প্রকাশ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। এছাড়া বিরোধী দলের বহু নেতা, কর্মী জেলবন্দি। তাও নির্বাচনী আবহে খুব একটা অভিপ্রেত বিষয় নয় বলে জানাচ্ছেন মার্কিন প্রতিনিধিরা। আর তাতে ফের খেপেছে হাসিনা প্রশাসন।
মার্কিন বিদেশ দপ্তরের তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, ”বাংলাদেশ নির্বাচনে আওয়ামি লিগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরেছে। তবে নির্বাচন নিয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পর্যবেক্ষণ এই যে নির্বাচন মোটেই সুষ্ঠু ও অবাধ হয়নি। আমাদের হতাশা যে সবকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি।” আমেরিকার এমন ইউ টার্ন নিয়ে জল্পনা ছিল আগেই। ঢাকায় বসে বিদেশি প্রতিনিধিরা যতই প্রশংসা করুন, নিজেদের দেশে তাঁরা ভিন্ন রিপোর্ট দিতে পারেন বলে অভিজ্ঞ মহলের আশঙ্কা ছিল। বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে আমেরিকার ‘অতিরিক্ত মাথাব্যথা’ স্বভাবতই বাংলাদেশের বিরক্তির কারণ।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.