NIN365 Desk, Kolkata : বিজয় দেবেরাকোন্ডা আর রশ্মিকা মন্দনার সম্পর্ক নিয়ে চর্চা এখন টক অফ দ্য টাউন। তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির এই দুই তারকা বেশ কয়েকমাস ধরেই সম্পর্ক নিয়ে একটা ধোঁয়াশা তৈরি করছে। তবে আপাতত কিছু জাতীয় স্তরের পোর্টালের তরফে দাবি করা হচ্ছে দুজনে নাকি জলদিই বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হবেন।
একদিকে ‘অ্যানিম্যাল’, অন্যদিকে ‘পুষ্পা’। বলিউড ও দাক্ষিণাত্যের জোড়া ইনিংস বেশ ভালোভাবেই সামলাচ্ছেন রশ্মিকা মন্দানা (Rashmika Mandanna)। এই মাঝেই নাকি নায়িকার জীবনে বিয়ের ফুল ফুটতে চলেছে। তাও আবার বছরের শুরুর দিকেই। পাত্র কে? এই প্রশ্নের উত্তরে এখন একটাই নাম বলা যায়, বিজয় দেবরাকোন্ডা (Vijay Deverakonda)।
খবর বলছে, ফেব্রুয়ারির মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে তাঁরা করতে পারেন বাগদান। তবে সবকিছুই হবে খুব গোপনে। একান্ত কাছের কিছু মানুষদেরকে নিয়ে। আর তারপরই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হবে সোশ্যাল মিডিয়ায় সকল অনুরাগীদের জন্য।
এর আগে করণ জোহরের টক শো ‘কফি উইথ করণ’-এ এসে রশ্মিকা প্রসঙ্গে বিজয় জানিয়েছিলেন, ‘আমার কেরিয়ারের প্রথম দিকে আমরা দুটি সিনেমা একসঙ্গে করেছি। ও আমার সত্যি খুব প্রিয়, আমি ওকে পছন্দও করি। আমরা দুজন সত্যিই খুব ভালো বন্ধু।’
তবে বিজয় যতই রশ্মিকাকে বন্ধু বলে দাবি করুক না কেন, অ্যানিম্যাল সিনেমার প্রচারে রণবীর কাপুর প্রকাশ্যেই মস্করা করেছিলেন দুজনের সম্পর্ককে ঘিরে।
বিজয়-রশ্মিকার সম্পর্কের গুঞ্জনে হাওয়া লেগেছিল যখন ২০২২ সালের অগস্ট মাসে দুজনে একইসময়ে ছিলেন মলদ্বীপে। এমনকী মুম্বই এয়ারপোর্টে প্রায় একইসময়ে পরপর দেখা দিয়েছিলেন। এর কদিন পর দুজনেই মলদ্বীপ থেকে ছবি শেয়ার করতে শুরু করেন। দুই তারকার ভক্তরাও এরপর আর দুইয়ে দুইয়ে চার করতে দেরি করেননি।
‘আনস্টপেবল উইথ এনবিকে’ নামের একটি টক শো-তে একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন অ্যানিম্যালের টিম। আর সেখানেই ছবির নায়িকা রশ্মিকার সঙ্গে মস্করা শুরু করেন রণবীর। সঞ্চালক নন্দামুরি বালাকৃষ্ণা ওরফে এনবিকে হঠাৎই প্রশ্ন করেন, বিজয়ের ‘অ্য়ানিমাল’ ছবির পোস্টার কেমন লেগেছে। কারণ সন্দীপের আরো এক বিখ্য়াত সিনেমা ‘অর্জুন রেড্ডি’-র প্রধান অভিনেতা তিনি। আর তা জানতে তিনি সটান ফোন করে বসেন বিজয়কে। কিন্তু ফোন ধরেননি অভিনেতা।
এরপর রণবীর বুদ্ধি দেয় ফোনটা করা হোক রশ্মিকার মোবাইল থেকে। আর সকলে মিলে বাধ্যও করেন রশ্মিকাকে তেমন করতে। আর দেখা যায়, চর্চিত-বান্ধবীর ফোন ধরে ফেলেন বিজয়। সঙ্গে সঙ্গে, ফিসফিসিয়ে রশ্মিকা সাবধান করে দেন বিজয়কে, ফোন স্পিকারে আছে বলে।
এমনকী, ফোনটা বিজয়কে লাগানোর আগে ফোন নম্বর যে নাম দিয়ে সেভ করে রাখা, সেটাও বদলেছিলেন রশ্মিকা। অবশ্য সে বুদ্ধি এসেছিল বলিউডের পুরনো খিলাড়ি রণবীর কাপুরের থেকেই।
উল্লেখ্য, বিজয়-রশ্মিকার সম্পর্কের গুঞ্জনে হাওয়া লেগেছিল যখন ২০২২ সালের অগস্ট মাসে দুজনে একইসময়ে ছিলেন মলদ্বীপে। এমনকী মুম্বই এয়ারপোর্টে প্রায় একইসময়ে পরপর দেখা দিয়েছিলেন। এর কদিন পর দুজনেই মলদ্বীপ থেকে ছবি শেয়ার করতে শুরু করেন। দুই তারকার ভক্তরাও এরপর আর দুইয়ে দুইয়ে চার করতে দেরি করেননি।
‘আনস্টপেবল উইথ এনবিকে’ নামের একটি টক শো-তে একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন অ্যানিম্যালের টিম। আর সেখানেই ছবির নায়িকা রশ্মিকার সঙ্গে মস্করা শুরু করেন রণবীর। সঞ্চালক নন্দামুরি বালাকৃষ্ণা ওরফে এনবিকে হঠাৎই প্রশ্ন করেন, বিজয়ের ‘অ্য়ানিমাল’ ছবির পোস্টার কেমন লেগেছে। কারণ সন্দীপের আরো এক বিখ্য়াত সিনেমা ‘অর্জুন রেড্ডি’-র প্রধান অভিনেতা তিনি। আর তা জানতে তিনি সটান ফোন করে বসেন বিজয়কে। কিন্তু ফোন ধরেননি অভিনেতা।
এরপর রণবীর বুদ্ধি দেয় ফোনটা করা হোক রশ্মিকার মোবাইল থেকে। আর সকলে মিলে বাধ্যও করেন রশ্মিকাকে তেমন করতে। আর দেখা যায়, চর্চিত-বান্ধবীর ফোন ধরে ফেলেন বিজয়। সঙ্গে সঙ্গে, ফিসফিসিয়ে রশ্মিকা সাবধান করে দেন বিজয়কে, ফোন স্পিকারে আছে বলে।
এমনকী, ফোনটা বিজয়কে লাগানোর আগে ফোন নম্বর যে নাম দিয়ে সেভ করে রাখা, সেটাও বদলেছিলেন রশ্মিকা। অবশ্য সে বুদ্ধি এসেছিল বলিউডের পুরনো খিলাড়ি রণবীর কাপুরের থেকেই।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.