NIN365 Desk, Kolkata : চিনের সরকারি সংবাদপত্র গ্লোবাল টাইমসের সম্পাদকীয়তে ভারতের বিদেশনীতি নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানেই বিশেষজ্ঞদের দাবি, “আঞ্চলিক বস হয়ে উঠতে চায় ভারত (India)। সেই জন্যই দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের অবনতি হচ্ছে। চিনের ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে বরং ভারতের উচিত নিজেদের বিদেশনীতি নিয়ে আরও ভেবে দেখা। হার-জিতের সমীকরণ দূরে সরিয়ে রেখে আরও মুক্তমনা হতে হবে ভারতকে।” চিনা কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, নিজের রাজনীতির উপর ভরসা নেই ভারতের।
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ‘বস’ হতে চাইছে ভারত। সেটা করতে গিয়েই প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করে ফেলছে তারা। মালদ্বীপের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে টানাপোড়েনের আবহেই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য চিনের (China)। তাদের দাবি, নিজেদের বিদেশনীতি নিয়ে আরও মুক্তমনা হতে হবে। নীতি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা উচিত নয়াদিল্লির। সেই সঙ্গে ভারত-মালদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়েও মন্তব্য করেছে বেজিং।
সাম্প্রতিককালে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের (Maldives) দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি ঘটেছে। বিতর্কের আবহেই চিন সফরে গিয়েছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজু। তাঁর সফর চলাকালীনই মুইজুর পাশে দাঁড়িয়ে বার্তা দিল চিন। সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের সার্বভৌমত্বে কোনওদিন হস্তক্ষেপ করেনি বেজিং। চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে মালদ্বীপ নয়াদিল্লির সঙ্গে দূরত্ব বাড়াক, সেটাও কখনই বলা হয়নি বেজিংয়ের তরফে। মালদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক থাকলেও চিনের কোনও ভয় নেই।
উল্লেখ্য, গ্লোবাল টাইমসের সম্পাদকীয়তে ভারতের বিদেশনীতি নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানেই বিশেষজ্ঞদের দাবি, “আঞ্চলিক বস হয়ে উঠতে চায় ভারত (India)। সেই জন্যই দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের অবনতি হচ্ছে। চিনের ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে বরং ভারতের উচিত নিজেদের বিদেশনীতি নিয়ে আরও ভেবে দেখা। হার-জিতের সমীকরণ দূরে সরিয়ে রেখে আরও মুক্তমনা হতে হবে ভারতকে।” চিনা কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, নিজের রাজনীতির উপর ভরসা নেই ভারতের।
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ‘বস’ হতে চাইছে ভারত। সেটা করতে গিয়েই প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করে ফেলছে তারা। মালদ্বীপের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে টানাপোড়েনের আবহেই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য চিনের (China)। তাদের দাবি, নিজেদের বিদেশনীতি নিয়ে আরও মুক্তমনা হতে হবে। নীতি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা উচিত নয়াদিল্লির। সেই সঙ্গে ভারত-মালদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়েও মন্তব্য করেছে বেজিং।
সাম্প্রতিককালে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের (Maldives) দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি ঘটেছে। বিতর্কের আবহেই চিন সফরে গিয়েছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজু। তাঁর সফর চলাকালীনই মুইজুর পাশে দাঁড়িয়ে বার্তা দিল চিন। সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের সার্বভৌমত্বে কোনওদিন হস্তক্ষেপ করেনি বেজিং। চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে মালদ্বীপ নয়াদিল্লির সঙ্গে দূরত্ব বাড়াক, সেটাও কখনই বলা হয়নি বেজিংয়ের তরফে। মালদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক থাকলেও চিনের কোনও ভয় নেই।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.