NIN365 Desk, Kolkata : ফের বিশ্বে সক্রিয় হয়ে উঠেছে করোনা ভাইরাস। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়তে থাকায় ভারত-সহ গোটা বিশ্বে কিছুটা উদ্বেগ বেড়েছে। করোনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতি JN.1 দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ফের হাসপাতালগুলিতে মাস্ক বাধ্যতামূলক করেছে স্পেন সরকার। এই পরিস্থিতিতে আগাম সতর্কতা হিসাবে ফের কোভিড ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা বলছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU)। যা জনমানসে আরও উদ্বেগ বাড়িয়েছে। তাহলে কি ফের মহামারীর ঢেউ আসতে চলেছে? এমন আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।
ইইউ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের স্টেলা কিরিয়াকাইডসের মতে, কোভিড ও তার নতুন ভ্যারিয়ান্টগুলি “আজও আমাদের সঙ্গে রয়েছে” এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। একইসঙ্গে করোনা-সহ তিনটি ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলায় আবার ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিতে আবারও দ্রুত হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ক্রোয়েশিয়ায় গত ১২ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ৬ দিনে ৬৮ জনের করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা রেকর্ড হয়েছে। ইতালিতেও গত বছরের শেষ দুই সপ্তাহে ফ্লু এবং কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছয়। এর কারণ হিসাবে ইউরোপীয় সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল (ECDC) জানাচ্ছে, SARS-CoV-2 এর পুনরুত্থান ঘটেছে, সেইসঙ্গে সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং রেসপিরেটরি সিনসিটিয়াল ভাইরাস (RSV)-এর অতিরিক্ত বাড়বাড়ন্ত হয়েছে।
স্পেন সরকার তো গত সোমবার পুনরায় হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্য ক্লিনিকগুলিতে রোগী থেকে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী- সকলকে মাস্ক পরার নির্দেশ দিয়েছে। ইতালি সরকারও জানিয়েছে, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের হার রেকর্ডে পৌঁছেছে, ফ্লু এবং কোভিডের নতুন ঢেউয়ের ফলেই এটা হচ্ছে। সবমিলিয়ে, ফের ইউরোপজুড়ে দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ।
* ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কত?
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ৬০৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। যার মধ্যে সর্বোচ্চ আক্রান্তের সংখ্যা মহারাষ্ট্রে, ২৫০ জন। কর্নাটক ও কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক, যথাক্রমে ১৯৯ ও ১৪৮। এছাড়া কেরল, গোয়া, গুজরাট, অন্ধ্র প্রদেশ, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, তামিলনাড়ু থেকে দিল্লি, হরিয়ানা ও ওড়িশাতেও কম-বেশি নতুন আক্রান্তের সংখ্যা রয়েছে। এমনকি গতকাল কর্নাটকের রাজ্যপালেরও করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
উল্লেখ্য, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়তে থাকায় ভারত-সহ গোটা বিশ্বে কিছুটা উদ্বেগ বেড়েছে। করোনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতি JN.1 দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ফের হাসপাতালগুলিতে মাস্ক বাধ্যতামূলক করেছে স্পেন সরকার। এই পরিস্থিতিতে আগাম সতর্কতা হিসাবে ফের কোভিড ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা বলছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU)। যা জনমানসে আরও উদ্বেগ বাড়িয়েছে। তাহলে কি ফের মহামারীর ঢেউ আসতে চলেছে? এমন আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।
ইইউ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের স্টেলা কিরিয়াকাইডসের মতে, কোভিড ও তার নতুন ভ্যারিয়ান্টগুলি “আজও আমাদের সঙ্গে রয়েছে” এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। একইসঙ্গে করোনা-সহ তিনটি ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলায় আবার ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিতে আবারও দ্রুত হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ক্রোয়েশিয়ায় গত ১২ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ৬ দিনে ৬৮ জনের করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা রেকর্ড হয়েছে। ইতালিতেও গত বছরের শেষ দুই সপ্তাহে ফ্লু এবং কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছয়। এর কারণ হিসাবে ইউরোপীয় সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল (ECDC) জানাচ্ছে, SARS-CoV-2 এর পুনরুত্থান ঘটেছে, সেইসঙ্গে সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং রেসপিরেটরি সিনসিটিয়াল ভাইরাস (RSV)-এর অতিরিক্ত বাড়বাড়ন্ত হয়েছে।
স্পেন সরকার তো গত সোমবার পুনরায় হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্য ক্লিনিকগুলিতে রোগী থেকে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী- সকলকে মাস্ক পরার নির্দেশ দিয়েছে। ইতালি সরকারও জানিয়েছে, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের হার রেকর্ডে পৌঁছেছে, ফ্লু এবং কোভিডের নতুন ঢেউয়ের ফলেই এটা হচ্ছে। সবমিলিয়ে, ফের ইউরোপজুড়ে দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ।
ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কত? স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ৬০৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। যার মধ্যে সর্বোচ্চ আক্রান্তের সংখ্যা মহারাষ্ট্রে, ২৫০ জন। কর্নাটক ও কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক, যথাক্রমে ১৯৯ ও ১৪৮। এছাড়া কেরল, গোয়া, গুজরাট, অন্ধ্র প্রদেশ, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, তামিলনাড়ু থেকে দিল্লি, হরিয়ানা ও ওড়িশাতেও কম-বেশি নতুন আক্রান্তের সংখ্যা রয়েছে। এমনকি গতকাল কর্নাটকের রাজ্যপালেরও করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.