NIN365 Desk, Kolkata : গতকাল রাতে মীনাক্ষীর হাত ধরে ব্রিগেডের সভার সাফল্যের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। আর রবিবার তিনি স্ত্রী, মেয়ের মাধ্যমে বার্তা পাঠান ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে। রবীন্দ্রসংগীতের মধ্যে দিয়েই যুব সংগঠনকে উজ্জীবীত করেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ‘আমরা নূতন যৌবনের দূত’ গানটি থেকে দুটি লাইন – ”যেখানে ডাক পড়ে/জীবন-মরণ ঝরে/ আমরা প্রস্তুত।” এটিই আজকের বাম যুবদের প্রতি বার্তা অগ্রজের। এদিন ব্রিগেডের শেষে মীনাক্ষী সেই বার্তা পড়ে শোনান। রবীন্দ্রনাথের এই দুটি লাইনের পর বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য লিখেছেন, ”এটাই DYFI. ব্রিগেড সফল হবে।”
বাম যুব সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ব্রিগেডের (Brigade Parade Ground)মতো বিশাল ময়দানে এতদিন পর তাদের জনসভায় তাঁর উপস্থিতি থাকবে না, তাও কি হয়? বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর (Buddhadeb Bhattacharya) স্পর্শবিহীন ব্রিগেড সমাবেশ করতে রাজি ছিলেন না মীনাক্ষী, কলতানরা। সেই কারণে সমাবেশের আগের রাতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন DYFI-এর রাজ্য নেতৃত্বের তরফে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, ধ্রুবজ্যোতি ঘোষরা। লক্ষ্য ছিল, তাঁর লিখিত বার্তা নিয়ে ব্রিগেডের মঞ্চে পাঠ করার। তবে শনিবার সেই বার্তা না দিলেও রবিবার সময়মতো এসে পৌঁছয় বুদ্ধদেব-বার্তা। তাতে তিনি নূতন যৌবনের দূতদের অনুপ্রাণিত করেছেন একটি রবীন্দ্রসংগীতের (Rabindrasangeet) মধ্যে দিয়ে। আজকের ব্রিগেড সমাবেশের সমাপ্তি হল বুদ্ধ-বার্তা দিয়েই।
আসলে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ডিওয়াইএফআই-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। সেই কারণে তাঁর বার্তা পেতে মরিয়া ছিল সংগঠন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এই মুহূর্তে অসুস্থ। বাড়িতেই তাঁর চিকিৎসা চলছে। এদিনের ব্রিগেড সমাবেশে তাঁর সুস্থতা কামনা করে DYFI নেতৃত্ব। এর আগে ২০১৯ সালে বামেদের ব্রিগেডে গিয়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু মঞ্চে ওঠেননি। মিনিট ১৫ পর সেখান থেকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ফিরে যান। এবার এল তাঁর লিখিত বার্তা। আসলে বাঙালির সর্বক্ষেত্রেই তো আশ্রয় রবীন্দ্রনাথ। বিশেষত বার্ধক্যে তাঁকে অন্যভাবে উপলব্ধি করে সংস্কৃতিমনস্ক বাঙালি। আজীবন সাহিত্যের সঙ্গে সংলিপ্ত থাকা বুদ্ধদেববাবুও হয়ত আগামী প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে রবীন্দ্রনাথের শরণ নিলেন আজ।
উল্লেখ্য, রবীন্দ্রসংগীতের মধ্যে দিয়েই যুব সংগঠনকে উজ্জীবীত করেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ‘আমরা নূতন যৌবনের দূত’ গানটি থেকে দুটি লাইন – ”যেখানে ডাক পড়ে/জীবন-মরণ ঝরে/ আমরা প্রস্তুত।” এটিই আজকের বাম যুবদের প্রতি বার্তা অগ্রজের। এদিন ব্রিগেডের শেষে মীনাক্ষী সেই বার্তা পড়ে শোনান। রবীন্দ্রনাথের এই দুটি লাইনের পর বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য লিখেছেন, ”এটাই DYFI. ব্রিগেড সফল হবে।”
বাম যুব সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ব্রিগেডের (Brigade Parade Ground)মতো বিশাল ময়দানে এতদিন পর তাদের জনসভায় তাঁর উপস্থিতি থাকবে না, তাও কি হয়? বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর (Buddhadeb Bhattacharya) স্পর্শবিহীন ব্রিগেড সমাবেশ করতে রাজি ছিলেন না মীনাক্ষী, কলতানরা। সেই কারণে সমাবেশের আগের রাতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন DYFI-এর রাজ্য নেতৃত্বের তরফে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, ধ্রুবজ্যোতি ঘোষরা। লক্ষ্য ছিল, তাঁর লিখিত বার্তা নিয়ে ব্রিগেডের মঞ্চে পাঠ করার। তবে শনিবার সেই বার্তা না দিলেও রবিবার সময়মতো এসে পৌঁছয় বুদ্ধদেব-বার্তা। তাতে তিনি নূতন যৌবনের দূতদের অনুপ্রাণিত করেছেন একটি রবীন্দ্রসংগীতের (Rabindrasangeet) মধ্যে দিয়ে। আজকের ব্রিগেড সমাবেশের সমাপ্তি হল বুদ্ধ-বার্তা দিয়েই।
আসলে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ডিওয়াইএফআই-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। সেই কারণে তাঁর বার্তা পেতে মরিয়া ছিল সংগঠন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এই মুহূর্তে অসুস্থ। বাড়িতেই তাঁর চিকিৎসা চলছে। এদিনের ব্রিগেড সমাবেশে তাঁর সুস্থতা কামনা করে DYFI নেতৃত্ব। এর আগে ২০১৯ সালে বামেদের ব্রিগেডে গিয়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু মঞ্চে ওঠেননি। মিনিট ১৫ পর সেখান থেকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ফিরে যান। এবার এল তাঁর লিখিত বার্তা। আসলে বাঙালির সর্বক্ষেত্রেই তো আশ্রয় রবীন্দ্রনাথ। বিশেষত বার্ধক্যে তাঁকে অন্যভাবে উপলব্ধি করে সংস্কৃতিমনস্ক বাঙালি। আজীবন সাহিত্যের সঙ্গে সংলিপ্ত থাকা বুদ্ধদেববাবুও হয়ত আগামী প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে রবীন্দ্রনাথের শরণ নিলেন আজ।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.