NIN365 Desk, Kolkata : দুমাসেরও বেশি সময় ধরে লোহিত সাগরে হামলা চালচ্ছে ইয়েমেনের হাউথি জঙ্গিরা। সেখানে হামলা হয়েছিল ভারতীয় বাণিজ্যতরীতেও। এবার ফের জলপথে আক্রান্ত ভারতের জাহাজকর্মীরা।
লোহিত সাগরে একের পর এক বাণিজ্যিক জাহাজের উপর হামলার ঘটনায় ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথিকে ‘চূড়ান্ত হুঁশিয়ারি’ দিয়েছিল আমেরিকা। তার পরেও অবশ্য হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল হুথির বিরুদ্ধে । আমেরিরার নৌসেনার তরফে জানানো হয়েছে, বিস্ফোরকভর্তি একটি নৌকায় আগুন ধরিয়ে সমুদ্রে বড় নাশকতা করার ছক কষা হয়েছিল। কিন্তু বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে।
পশ্চিম এশিয়ায় আমেরিকার নৌসেনাকে নেতৃত্ব দেওয়া ভাইস অ্যাডমিরাল ব্র্যাড বৃহস্পতিবার কুপার সংবাদমাধ্যমকে জানান, লোহিত সাগরে যে আন্তর্জাতিক জলপথ ধরে বাণিজ্যিক জাহাজগুলি যাতাযাত করে, সেখানে গিয়ে বড় বিস্ফোরণ ঘটানোর লক্ষ্যেই নৌকা পাঠিয়েছিল হুথি। প্রসঙ্গত, গত ১৯ নভেম্বর থেকেই অশান্ত লোহিত সাগর। কারণ গাজ়ায় ইজ়রায়েলের উপর হামলার প্রতিবাদে এই সময় থেকেই একের পর এক বাণিজ্যিক জাহাজে আক্রমণ চালাতে থাকে ঘোষিত হামাস-সমর্থক হুথি।
রবিবারও লোহিত সাগরে একটি বাণিজ্যিক জাহাজ ‘আক্রান্ত’ হয় বলে খবর। এ ক্ষেত্রেও অভিযোগের আঙুল ওঠে ইরান সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথির দিকে। তারও আগে লোহিত সাগর ধরে ভারতের দিকে আসা অপরিশোধিত তেলের একটি ট্যাঙ্কার লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল হুথি।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে জলদস্যুদের কবলে পড়ে এমভি লীলা নরফোক নামে ওই বাণিজ্যিক জাহাজটি। লাইবেরিয়া থেকে জাহাজটি যাত্রা শুরু করেছিল। তার পরে সোমালিয়ার উপকূলে পৌঁছতেই অপহরণকারীদের কবলে পড়ে বাণিজ্যতরীটি। জাহাজে কর্মরত আছেন ১৫ জন ভারতীয়। আটকে পড়েছেন তাঁরা সকলেই।বৃহস্পতিবার বিকেলে এই খবর পেয়েই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে ভারতীয় নৌসেনা। সঙ্গে সঙ্গে সোমালিয়ার উদ্দেশে যুদ্ধজাহাজ পাঠানো হয়। ইতিমধ্যেই রওনা দিয়েছে আইএস চেন্নাই। অন্যদিকে, আকাশপথে গোটা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে নৌসেনার বিমান। সেনা সূত্রে খবর, জাহাজে থাকা ভারতীয় কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গিয়েছে। তবে অপহৃতদের কবে উদ্ধার করা যাবে সেই নিয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য মেলেনি।
এই হামলার কিছু ঘণ্টা আগেই ইরান সমর্থিত হুথিকে চূড়ান্ত হুঁশিয়ারি দেয় আমেরিকা, ব্রিটেন, জাপান-সহ মোট ১২টি দেশ। যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, যদি লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজগুলির উপর হামলা চালানো বন্ধ না হয়, তবে চূড়ান্ত পদক্ষেপ করা হবে।
উল্লেখ্য, আমেরিরার নৌসেনার তরফে জানানো হয়েছে, বিস্ফোরকভর্তি একটি নৌকায় আগুন ধরিয়ে সমুদ্রে বড় নাশকতা করার ছক কষা হয়েছিল। কিন্তু বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে।
পশ্চিম এশিয়ায় আমেরিকার নৌসেনাকে নেতৃত্ব দেওয়া ভাইস অ্যাডমিরাল ব্র্যাড বৃহস্পতিবার কুপার সংবাদমাধ্যমকে জানান, লোহিত সাগরে যে আন্তর্জাতিক জলপথ ধরে বাণিজ্যিক জাহাজগুলি যাতাযাত করে, সেখানে গিয়ে বড় বিস্ফোরণ ঘটানোর লক্ষ্যেই নৌকা পাঠিয়েছিল হুথি। প্রসঙ্গত, গত ১৯ নভেম্বর থেকেই অশান্ত লোহিত সাগর। কারণ গাজ়ায় ইজ়রায়েলের উপর হামলার প্রতিবাদে এই সময় থেকেই একের পর এক বাণিজ্যিক জাহাজে আক্রমণ চালাতে থাকে ঘোষিত হামাস-সমর্থক হুথি।
রবিবারও লোহিত সাগরে একটি বাণিজ্যিক জাহাজ ‘আক্রান্ত’ হয় বলে খবর। এ ক্ষেত্রেও অভিযোগের আঙুল ওঠে ইরান সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথির দিকে। তারও আগে লোহিত সাগর ধরে ভারতের দিকে আসা অপরিশোধিত তেলের একটি ট্যাঙ্কার লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল হুথি।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে জলদস্যুদের কবলে পড়ে এমভি লীলা নরফোক নামে ওই বাণিজ্যিক জাহাজটি। লাইবেরিয়া থেকে জাহাজটি যাত্রা শুরু করেছিল। তার পরে সোমালিয়ার উপকূলে পৌঁছতেই অপহরণকারীদের কবলে পড়ে বাণিজ্যতরীটি। জাহাজে কর্মরত আছেন ১৫ জন ভারতীয়। আটকে পড়েছেন তাঁরা সকলেই।বৃহস্পতিবার বিকেলে এই খবর পেয়েই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে ভারতীয় নৌসেনা। সঙ্গে সঙ্গে সোমালিয়ার উদ্দেশে যুদ্ধজাহাজ পাঠানো হয়। ইতিমধ্যেই রওনা দিয়েছে আইএস চেন্নাই। অন্যদিকে, আকাশপথে গোটা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে নৌসেনার বিমান। সেনা সূত্রে খবর, জাহাজে থাকা ভারতীয় কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গিয়েছে। তবে অপহৃতদের কবে উদ্ধার করা যাবে সেই নিয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য মেলেনি।
এই হামলার কিছু ঘণ্টা আগেই ইরান সমর্থিত হুথিকে চূড়ান্ত হুঁশিয়ারি দেয় আমেরিকা, ব্রিটেন, জাপান-সহ মোট ১২টি দেশ। যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, যদি লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজগুলির উপর হামলা চালানো বন্ধ না হয়, তবে চূড়ান্ত পদক্ষেপ করা হবে।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.