NIN365 Desk, Kolkata : নিয়োগ দুর্নীতি মামলার মতো গুরুত্বপূর্ণ মামলায় রাজ্যের অ্যডভোকেট জেনারেলের অনুপস্থিতি নিয়ে এদিন এজলাসে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সূত্রের খবর, এরপরই জানা যায়, নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে সরে যাচ্ছেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত। তাঁর পরিবর্তে এদিন এজলাসে নিয়োগ মামলার শুনানিতে সওয়াল করতে দেখা যায় আইনজীবী শীর্ষণ্য বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
পরে বিচারপতি সিনহার এজলাসে হাজির হয়ে এজি আদালতকে জানান, “যেহেতু আমি সুজয়কৃষ্ণর হয়ে অন্য মামলায় সওয়াল করেছি, তাই এই মামলায় আমি থাকতে চাইছি না।” আইনজীবী মহলের বক্তব্য, নিয়োগ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। হাইকোর্টে তাঁর হয়ে সওয়াল করছেন এজি। এক্ষেত্রে নিয়োগ মামলার শুনানিতেও তিনি থাকলে নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। সে কারণেই এমন পদক্ষেপ।
যদিও এব্যাপারে পরে এজির কোনও প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে আদালত সূত্রের খবর, নিয়োগ মামলা বাদে বাকি মামলাগুলিতে তিনি লড়বেন।
এর আগে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি এই পদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তৃণমূল কংগ্রেস বাংলায় ক্ষমতার আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হলে কিশোর দত্ত চতুর্থ এডভোকেট জেনারেল পদে আসীন হন। বাংলায় পালা বদলের পর তৃণমূল ক্ষমতা এলে প্রথম এজি অর্থাৎ এডভোকেট জেনারেল হয়েছিলেন অনিন্দ্য মিত্র। তারপর বিমল চট্টোপাধ্যায় এবং জয়ন্ত মিত্র এডভোকেট জেনারেলের পদের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন ।
উল্লেখ্য, ভোট পরবর্তী হিংসা মামলাসহ বেশ কিছু মামলায় রাজ্য সরকার ধাক্কা খায় ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, এবং তারপর কিশোর দত্তকে এডভোকেট জেনারেল পদ থেকে সরানো হয়েছিল। এরপর পুনরায় বিগত বছর ২০২৩ এর শেষের দিকে ডিসেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে আইনজীবী কিশোর দত্তকে পুনোর্বহাল করা হয় অ্যাডভোকেট জেনারেল পদে।
কিন্তু রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত এবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে নিজেকে কেন সরিয়ে নিলেন সে বিষয়ে বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়েছে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। তবে কি তিনি এই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কোন সত্যতা খুঁজে পেয়েছেন বলেই কি নিজেকে কোন দুর্নীতিজনিত বিষয় সরিয়ে রাখতে চাইছেন ? নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য বড় কোন রাজনৈতিক সমীকরণ অথবা শাসকদলের অন্দরের নির্দেশ! এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত কেনই বা এই বিষয়ে কোন বিবৃতি দেননি বা বুক খুলতে চাননি তা নিয়েও যথেষ্ট বিতর্ক তৈরি হয়েছে। হঠাৎ করে রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া পেছনে কোন উদ্দেশ্য সেটাই এখন দেখার।
সূত্রের খবর, এরপরই জানা যায়, নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে সরে যাচ্ছেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত। তাঁর পরিবর্তে এদিন এজলাসে নিয়োগ মামলার শুনানিতে সওয়াল করতে দেখা যায় আইনজীবী শীর্ষণ্য বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
পরে বিচারপতি সিনহার এজলাসে হাজির হয়ে এজি আদালতকে জানান, “যেহেতু আমি সুজয়কৃষ্ণর হয়ে অন্য মামলায় সওয়াল করেছি, তাই এই মামলায় আমি থাকতে চাইছি না।” আইনজীবী মহলের বক্তব্য, নিয়োগ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। হাইকোর্টে তাঁর হয়ে সওয়াল করছেন এজি। এক্ষেত্রে নিয়োগ মামলার শুনানিতেও তিনি থাকলে নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। সে কারণেই এমন পদক্ষেপ।
যদিও এব্যাপারে পরে এজির কোনও প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে আদালত সূত্রের খবর, নিয়োগ মামলা বাদে বাকি মামলাগুলিতে তিনি লড়বেন।
এর আগে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি এই পদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তৃণমূল কংগ্রেস বাংলায় ক্ষমতার আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হলে কিশোর দত্ত চতুর্থ এডভোকেট জেনারেল পদে আসীন হন। বাংলায় পালা বদলের পর তৃণমূল ক্ষমতা এলে প্রথম এজি অর্থাৎ এডভোকেট জেনারেল হয়েছিলেন অনিন্দ্য মিত্র। তারপর বিমল চট্টোপাধ্যায় এবং জয়ন্ত মিত্র এডভোকেট জেনারেলের পদের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন ।
উল্লেখ্য, ভোট পরবর্তী হিংসা মামলাসহ বেশ কিছু মামলায় রাজ্য সরকার ধাক্কা খায় ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, এবং তারপর কিশোর দত্তকে এডভোকেট জেনারেল পদ থেকে সরানো হয়েছিল। এরপর পুনরায় বিগত বছর ২০২৩ এর শেষের দিকে ডিসেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে আইনজীবী কিশোর দত্তকে পুনোর্বহাল করা হয় অ্যাডভোকেট জেনারেল পদে।
কিন্তু রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত এবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে নিজেকে কেন সরিয়ে নিলেন সে বিষয়ে বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়েছে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। তবে কি তিনি এই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কোন সত্যতা খুঁজে পেয়েছেন বলেই কি নিজেকে কোন দুর্নীতিজনিত বিষয় থেকে সরিয়ে রাখতে চাইছেন ? নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য বড় কোন রাজনৈতিক সমীকরণ অথবা শাসকদলের অন্দরের নির্দেশ! আদালতে বিচারপতি অমৃতা সিনার এজলাসে সেই কারণ দর্শালেও সত্যি কি সেটা যথেষ্ট? এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত কেনই বা এই বিষয়ে কোন বিবৃতি দেননি বা মুখ খুলতে চাননি সংবাদমাধ্যমের সামনে তা নিয়েও যথেষ্ট বিতর্ক তৈরি হয়েছে। হঠাৎ করে রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া পেছনে কোন উদ্দেশ্য সেটাই এখন দেখার। তিনি আদালতে বিচারপতি অমৃতা সিনার বেঞ্চে যে কথা জানিয়েছেন সেটাই কি সম্পূর্ণ নাকি আরো অন্য কোন কারণ তার উত্তর খুঁজতে এখন সময়ের অপেক্ষা।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.