NIN365 Desk, Kolkata : এবার নিজের দেশের নেতাদের বিরুদ্ধেই সুর চড়ালেন মালদ্বীপের (Maldives) বিদেশমন্ত্রী মুসা জামির। গত দুদিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) কটাক্ষ করে অপমানজনক মন্তব্য করেছেন মালদ্বীপের একাধিক মন্ত্রী। এহেন পরিস্থিতিতে দ্বীপরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রীর সাফ বার্তা, অন্য দেশের নেতাদের অপমান করার মতো আচরণ মেনে নেওয়া হবে না। যদিও ভারতের নাম উল্লেখ করেননি তিনি। অন্যদিকে, ভারতীয়রা মালদ্বীপে বেড়াতে যাওয়া বয়কট করলে বিশাল ধাক্কা খাবে পর্যটনশিল্প, এমনটাই মনে করছে সেদেশের একাংশ।
গোটা ঘটনায় ক্ষিপ্ত মালদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারা। সেই তালিকায় রয়েছেন সেদেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মেদ সোলি। ভারতকে ‘বন্ধু’ তকমা দিয়ে তাঁর মত, দুই দেশের গভীর বন্ধুত্বকে নষ্ট করার চেষ্টা চালাচ্ছে মালদ্বীপের বর্তমান ‘চিনপন্থী’ সরকার। সেই সঙ্গে প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ জানান, ভারত যদি মালদ্বীপকে বয়কট করতে থাকে তাহলে বড় ধাক্কা খাবে দেশের অর্থনীতি। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো খুবই কঠিন হবে মালদ্বীপের পক্ষে।
বেশ কয়েকদিন ধরেই ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে (Maldives India Crisis) টানাপোড়েন চলছে। সেই আগুনে ঘি পড়ে মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের ছবি প্রকাশ্যে আসার পর। প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেখার পরে তাঁকে ভাঁড় বলে কটাক্ষ করেন মালদ্বীপের যুবকল্যাণ মন্ত্রী মারিয়ম শিউনা। ভারতের সমুদ্রসৈকতগুলোর নিন্দাও শোনা যায় মালদ্বীপের নেতাদের মুখে। তার পরেই নেটদুনিয়ায় মালদ্বীপ বয়কটের ডাক দেন দেশবাসী। চাপের মুখে বিবৃতি জারি করে তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করে মালদ্বীপ সরকার। তারপরে মুখ খোলেন সেদেশের বিদেশমন্ত্রী। ভারতের নাম না করেই তিনি জানান, “বিদেশি রাষ্ট্রের কোনও নেতার প্রতি অপমানজনক মন্তব্য করলে সেটা একেবারেই বরদাস্ত করা হবে না। এমন আচরণ সমর্থন করে না মালদ্বীপের সরকার। তাছাড়াও সমস্ত দেশগুলোর সঙ্গে সদর্থক আলোচনা করতে চায় মালদ্বীপ, বিশেষত প্রতিবেশীদের সঙ্গে। সকলের সঙ্গে সম্মান ও বোঝাপড়া বজায় রাখতে চায় মালদ্বীপ।”
অন্যদিকে, ভারতীয়রা মালদ্বীপে বেড়াতে যাওয়া বয়কট করলে বিশাল ধাক্কা খাবে পর্যটনশিল্প, এমনটাই মনে করছে সেদেশের একাংশ।
গোটা ঘটনায় ক্ষিপ্ত মালদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারা। সেই তালিকায় রয়েছেন সেদেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মেদ সোলি। ভারতকে ‘বন্ধু’ তকমা দিয়ে তাঁর মত, দুই দেশের গভীর বন্ধুত্বকে নষ্ট করার চেষ্টা চালাচ্ছে মালদ্বীপের বর্তমান ‘চিনপন্থী’ সরকার। সেই সঙ্গে প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ জানান, ভারত যদি মালদ্বীপকে বয়কট করতে থাকে তাহলে বড় ধাক্কা খাবে দেশের অর্থনীতি। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো খুবই কঠিন হবে মালদ্বীপের পক্ষে।
বেশ কয়েকদিন ধরেই ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে (Maldives India Crisis) টানাপোড়েন চলছে। সেই আগুনে ঘি পড়ে মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের ছবি প্রকাশ্যে আসার পর। প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেখার পরে তাঁকে ভাঁড় বলে কটাক্ষ করেন মালদ্বীপের যুবকল্যাণ মন্ত্রী মারিয়ম শিউনা। ভারতের সমুদ্রসৈকতগুলোর নিন্দাও শোনা যায় মালদ্বীপের নেতাদের মুখে। তার পরেই নেটদুনিয়ায় মালদ্বীপ বয়কটের ডাক দেন দেশবাসী। চাপের মুখে বিবৃতি জারি করে তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করে মালদ্বীপ সরকার। তারপরে মুখ খোলেন সেদেশের বিদেশমন্ত্রী। ভারতের নাম না করেই তিনি জানান, “বিদেশি রাষ্ট্রের কোনও নেতার প্রতি অপমানজনক মন্তব্য করলে সেটা একেবারেই বরদাস্ত করা হবে না। এমন আচরণ সমর্থন করে না মালদ্বীপের সরকার। তাছাড়াও সমস্ত দেশগুলোর সঙ্গে সদর্থক আলোচনা করতে চায় মালদ্বীপ, বিশেষত প্রতিবেশীদের সঙ্গে। সকলের সঙ্গে সম্মান ও বোঝাপড়া বজায় রাখতে চায় মালদ্বীপ।”
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.