Spread the love

NIN365 Desk, Kolkata :  শুক্রবার নির্দল সেনেটর দিলাওয়ার খান একটি প্রস্তাব পেশ করেন। তাঁর দাবি ছিল, যেহেতু পাকিস্তানের (Pakistan) বহু প্রদেশই শৈত্যে কাবু এবং দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভালো নয়, তাই পিছিয়ে দেওয়া হোক নির্বাচন। তাঁর প্রস্তাবকে বিপুল সমর্থন করেন পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের সদস্যরা। পাক তথ্যমন্ত্রী মুর্তাজা সোলাঙ্গি ও নওয়াজ শরিফের দল পিএমএলএন প্রস্তাবের বিরোধিতায় মুখর হলেও শেষ পর্যন্ত পাশ হয়ে গেল প্রস্তাব। ফলে পিছিয়ে গেল পাকিস্তানের নির্বাচন। এদিন অবশ্য পার্লামেন্টে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ১৪ জন।

পিছিয়ে গেল পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন! শুক্রবার সেদেশের সেনেটে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি জানিয়ে পেশ হওয়া প্রস্তাব পাশ হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা আরও বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হল।

ঠিক কী প্রস্তাব দিয়েছিলেন দিলাওয়ার খান? তাঁর যুক্তি ছিল দেশের বহু অংশই শীতেই কাবু। এদিকে বালোচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়ায় নিরাপত্তা রক্ষীরাই আক্রান্ত হচ্ছেন। রাজনৈতিক নেতারাও বাদ যাচ্ছেন না। এই পরিস্থিতিতে নির্বাচন সংগঠিত করা উচিত নয়। পাক সুপ্রিম কোর্ট পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছিল, ৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন সংঘটিত করতে হবে। কিন্তু সেই নির্দেশ কার্যত শিকেয় তুলে সেনেটে পিছিয়ে দেওয়া হল নির্বাচন। এদিকে নির্বাচন পিছনোর প্রভাবও পড়েছে পাক শেয়ার বাজারে। রাতারাতি ৮০০ পয়েন্টেরও বেশি পড়ল শেয়ারের দর।

সাধারণ নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব পাশ করানো হল পাকিস্তানি পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সেনেটে। সে দেশের সংবাদপত্র ‘ডন’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, শুক্রবার সেনেটে মাত্র ১৪ জনের উপস্থিতিতে প্রস্তাবটি পাশ করানো হয়। প্রস্তাবটি পেশ করেন সেনেটের নির্দল সদস্য দিলাওয়ার খান। যদিও পাকিস্তানের শাসকজোটের অন্যতম শরিক দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) এবং পাকিস্তানের তদারকি সরকারের তথ্যমন্ত্রী মুর্তাজা সোলাঙ্গি এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন।

আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু শুক্রবার সেনেটে পাশ হওয়া প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ভোট পিছিয়ে দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানানো হবে। এই ভোট পিছিয়ে দেওয়ার কারণ হিসাবে দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে প্রবল শীত পড়া এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়াকেই দায়ী করা হয়েছে। প্রস্তাবক সেনেটে জানান, দেশের অধিকাংশ অ়ঞ্চলে মারাত্মক ঠান্ডা পড়েছে। তা ছাড়া দেশের বিভিন্ন রাজনীতিকের উপর হামলার চেষ্টার প্রসঙ্গ তুলে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন নির্দল সদস্য দিলাওয়ার। সম্প্রতি বালুচিস্তান এবং খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর উপর হামলার প্রসঙ্গও সেনেটে উত্থাপন করেন তিনি।

তবে পাকিস্তানের রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, সেনেটে ভোট পিছোনোর প্রস্তাব পাশ হওয়ায় দেশে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট হবে। সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন কমিশনকে ভোট করানোর জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি দেওয়ার পরেও সেনেট এই ধরনের প্রস্তাব কেন পাশ করাল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

উল্লেখ্য, সে দেশের সংবাদপত্র ‘ডন’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, শুক্রবার সেনেটে মাত্র ১৪ জনের উপস্থিতিতে প্রস্তাবটি পাশ করানো হয়। প্রস্তাবটি পেশ করেন সেনেটের নির্দল সদস্য দিলাওয়ার খান। যদিও পাকিস্তানের শাসকজোটের অন্যতম শরিক দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) এবং পাকিস্তানের তদারকি সরকারের তথ্যমন্ত্রী মুর্তাজা সোলাঙ্গি এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন।

আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু শুক্রবার সেনেটে পাশ হওয়া প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ভোট পিছিয়ে দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানানো হবে। এই ভোট পিছিয়ে দেওয়ার কারণ হিসাবে দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে প্রবল শীত পড়া এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়াকেই দায়ী করা হয়েছে। প্রস্তাবক সেনেটে জানান, দেশের অধিকাংশ অ়ঞ্চলে মারাত্মক ঠান্ডা পড়েছে। তা ছাড়া দেশের বিভিন্ন রাজনীতিকের উপর হামলার চেষ্টার প্রসঙ্গ তুলে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন নির্দল সদস্য দিলাওয়ার। সম্প্রতি বালুচিস্তান এবং খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর উপর হামলার প্রসঙ্গও সেনেটে উত্থাপন করেন তিনি।

তবে পাকিস্তানের রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, সেনেটে ভোট পিছোনোর প্রস্তাব পাশ হওয়ায় দেশে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট হবে। সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন কমিশনকে ভোট করানোর জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি দেওয়ার পরেও সেনেট এই ধরনের প্রস্তাব কেন পাশ করাল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

Spread the love

DISCLAIMER

Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version