Spread the love

NIN365 Desk, Kolkata :  নতুন বছরের শুরুটা খুব মর্মান্তিকভাবে শুরু হল দেশবাসীর। আবারও একবার দেশে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে গেল। ফের একবার দেশে ভয়ানক রেল (Railway) দুর্ঘটনা ঘটে গেল। 

এবার রাজস্থানে দুর্ঘটনার কবলে এক্সপ্রেস ট্রেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজস্থানের কোটায় ভোপালগামী একটি এক্সপ্রেসে ট্রেনের দু’টি বগি লাইনচ্যুত হয়। তবে এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর নেই। বেলাইন হয়ে যায় এক্সপ্রেস ট্রেনের দুই বগি। উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। চলছে উদ্ধারকাজ। রেলের তরফে জরুরি নম্বরও চালু হয়েছে। এর আগে গত বছর ডিসেম্বর মাসে ওড়িশায় বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ যায় বহু মানুষের। আহত হন বহু মানুষ। রেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বারংবার প্রশ্ন উঠেছে। য়েক দিন আগেই ট্রেনের সুরক্ষায় কী ব্যবস্থা নিয়েছে কেন্দ্র, জানতে চেয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

রেল আধিকারিকদের তরফে জানানো হয়েছে, ১৪৮১৩ নম্বরের যোধপুর-ভোপাল এক্সপ্রেসের দু’টি বগি কোটা জংশনের ইয়ার্ডে লাইনচ্যুত হয়। দ্রুত সেখানে পৌঁছন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় উদ্ধারকাজ।

কোটা বিভাগের বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার (ডিআরএম) যাত্রীদের জন্য জরুরি হেল্পলাইন নম্বরও প্রকাশ করেছেন।

* জরুরি যোগাযোগের নম্বরগুলি হল

০৭৪৪-২৪৬৭১৭১

০৭৪৪-২৪৬৭১৭২

৯০০১০১৭০৯৭

৯৪১৪০১৮৬৯২

৯৮৮৭১৪৩০৯৩

ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে একজন সিনিয় অফিসর জানিয়েছেন, কোটা জংশনের কাছে ভোপালগামী একটি যাত্রীবাহী ট্রেনের ২টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। উদ্ধার কাজ জারি রয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রাজস্থানের বিকানের জেলায় একটি খালি ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছিল। দুর্ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি সেবারও। ঘটনাটি ঘটেছিল। বিকানেরের লালগড় রেলওয়ে স্টেশনে।

প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক বছরের ট্রেন দুর্ঘটনাগুলির মধ্যে ওড়িশার বালাসোরের দুর্ঘটনাটি ভয়ঙ্কর। এই দুর্ঘটনা প্রাণ কেড়ে নেয় ২৯৩ জনের, আহতের সংখ্যা ছিল হাজারেরও বেশি। এর আগে অক্টোবর মাসে অন্ধ্রপ্রদেশের দুই ট্রেনের সংঘর্ষে অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়। অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়নগরম জেলার কণ্টকপল্লিতে বিশাখাপত্তনম থেকে পলাসাগামী একটি প্যাসেঞ্জার ট্রেনে পিছন থেকে ধাক্কা মারে বিশাখাপত্তনম-রায়গাড়া প্যাসেঞ্জার। রেল সূত্রে জানা যায়, রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলার জন্য পলাসাগামী ট্রেনটি দাঁড়িয়ে ছিল। দুর্ঘটনার পর রেল জানায়, সংঘর্ষের ফলে বিশাখাপত্তনম-পলাসা প্যাসেঞ্জার ট্রেনের তিনটি এবং বিশাখাপত্তনম-রায়গাড়া প্যাসেঞ্জারের দু’টি কামরা লাইনচ্যুত হয়।

প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগেই ট্রেনের সুরক্ষায় কী ব্যবস্থা নিয়েছে কেন্দ্র তা জানতে চেয়েছে সুপ্রিম ককোর্ট। গত বছর শেষের দিকে ওড়িশায় বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। সেবার ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ২৯৩ জন মানুষ। এরপরই প্রশ্ন চিহ্ন উঠে যায় রেলের সুরক্ষা নিয়ে। সুরক্ষা ‘কবচ’ নিয়ে আসা হয় ভারতীয় রেলে। কত দ্রুত দেশে ‘কবচ’ চালু করা হবে তা জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। দেশের শীর্ষ আদালত রেল দুর্ঘটনা এড়াতে কেন্দ্র সরকারকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেছে। পাশাপাশি শীর্ষ আদালতের আরও নির্দেশ দেশের প্রতিটি ট্রেনে যাতে ‘কবচ’ চালু করা যায় সেদিকে জোর দিতে হবে। তবে কেন্দ্র জানিয়েছে, একেবারে নিচের স্তরে ‘কবচ’ চালু করতে আরও বেশ খানিকটা সময়।

চলছে উদ্ধারকাজ। রেলের তরফে জরুরি নম্বরও চালু হয়েছে। এর আগে গত বছর ডিসেম্বর মাসে ওড়িশায় বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ যায় বহু মানুষের। আহত হন বহু মানুষ। রেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বারংবার প্রশ্ন উঠেছে। য়েক দিন আগেই ট্রেনের সুরক্ষায় কী ব্যবস্থা নিয়েছে কেন্দ্র, জানতে চেয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে একজন সিনিয় অফিসর জানিয়েছেন, কোটা জংশনের কাছে ভোপালগামী একটি যাত্রীবাহী ট্রেনের ২টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। উদ্ধার কাজ জারি রয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রাজস্থানের বিকানের জেলায় একটি খালি ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছিল। দুর্ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি সেবারও। ঘটনাটি ঘটেছিল। বিকানেরের লালগড় রেলওয়ে স্টেশনে।

প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক বছরের ট্রেন দুর্ঘটনাগুলির মধ্যে ওড়িশার বালাসোরের দুর্ঘটনাটি ভয়ঙ্কর। এই দুর্ঘটনা প্রাণ কেড়ে নেয় ২৯৩ জনের, আহতের সংখ্যা ছিল হাজারেরও বেশি। এর আগে অক্টোবর মাসে অন্ধ্রপ্রদেশের দুই ট্রেনের সংঘর্ষে অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়। অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়নগরম জেলার কণ্টকপল্লিতে বিশাখাপত্তনম থেকে পলাসাগামী একটি প্যাসেঞ্জার ট্রেনে পিছন থেকে ধাক্কা মারে বিশাখাপত্তনম-রায়গাড়া প্যাসেঞ্জার। রেল সূত্রে জানা যায়, রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলার জন্য পলাসাগামী ট্রেনটি দাঁড়িয়ে ছিল। দুর্ঘটনার পর রেল জানায়, সংঘর্ষের ফলে বিশাখাপত্তনম-পলাসা প্যাসেঞ্জার ট্রেনের তিনটি এবং বিশাখাপত্তনম-রায়গাড়া প্যাসেঞ্জারের দু’টি কামরা লাইনচ্যুত হয়।

প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগেই ট্রেনের সুরক্ষায় কী ব্যবস্থা নিয়েছে কেন্দ্র তা জানতে চেয়েছে সুপ্রিম ককোর্ট। গত বছর শেষের দিকে ওড়িশায় বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। সেবার ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ২৯৩ জন মানুষ। এরপরই প্রশ্ন চিহ্ন উঠে যায় রেলের সুরক্ষা নিয়ে। সুরক্ষা ‘কবচ’ নিয়ে আসা হয় ভারতীয় রেলে। কত দ্রুত দেশে ‘কবচ’ চালু করা হবে তা জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। দেশের শীর্ষ আদালত রেল দুর্ঘটনা এড়াতে কেন্দ্র সরকারকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেছে। পাশাপাশি শীর্ষ আদালতের আরও নির্দেশ দেশের প্রতিটি ট্রেনে যাতে ‘কবচ’ চালু করা যায় সেদিকে জোর দিতে হবে। তবে কেন্দ্র জানিয়েছে, একেবারে নিচের স্তরে ‘কবচ’ চালু করতে আরও বেশ খানিকটা সময়।

Spread the love

DISCLAIMER

Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version