NIN365 Desk, Kolkata : রবিবার ব্রিগেডের ময়দানে ডিওয়াইএফআই-এর (DYFI) রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় এই লড়াই কথা বলতে গিয়েই ক্রিকেটের তুলনা টানলেন। বললেন, ”টি-টোয়েন্টি নয়, টেস্ট ম্যাচ খেলতে হবে। অর্থাৎ আমাদের লড়াই এখানেই শেষ হবে না। গোটা সিস্টেম বদলে দেওয়ার লড়াইয়ে নেমেছি। রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে মানুষজন আমাদের এই লড়াইয়ে শামিল হোন, আজ এটাই চাইছি আপনাদের থেকে।”
মীনাক্ষীর কথায়, ”কে বলছে বামপন্থীরা শূন্য? আরে ওদের তো শূন্যের শক্তি সম্পর্কে ধারণা নেই। শূন্যরা যদি দখলদারির লড়াইয়ে নামে, তাহলে কী হবে, ওদের জানা নেই। আসলে ওরা বামপন্থীদের শক্তিকে ভয় পেয়েছে।” মীনাক্ষীর আরও বক্তব্য, ”আমরা সাংসদ, বিধায়ক হওয়ার জন্য লড়াই করি না। সিস্টেম বদলে দিতে চাই। টেস্ট ম্যাচ খেলতে প্রস্তুত আমরা। তবে মাঝেমধ্যে টি-টোয়েন্টিও খেলতে হবে। আমরা তেমন খেলোয়াড়কেও ময়দানে নামাব। লড়াই ছাড়া বাঁচা যায় না। আপনাদের কাছে আবেদন, বাঁচতে চাইলে লড়াইয়ে শামিল হোন, ময়দানে আসুন। লড়াইটা নীতির, লড়াইটা আদর্শের।” বিজেপি-তৃণমূলের দুর্নীতি নিয়ে সরব হতে শোনা গেল মীনাক্ষীকে।
রাজনীতির লড়াই। তার চেয়েও বেশি সমাজ বদলের লড়াই। কিন্তু সেই লড়াই বোঝাতে গিয়ে চলে এল ক্রিকেটের প্রসঙ্গ। সেও তো এক লড়াই এবং নিরন্তর প্রতিপক্ষকে ধরাশায়ী করার খেলা।
এদিন মীনাক্ষীর বক্তব্যের দিকে নজর ছিল সকলের। তিনিও আধঘণ্টার ঝাড়া বক্তৃতায় শীতের দুপুরে কলকাতার রাজনৈতিক মহল তপ্ত করে তুললেন। আসানসোলের লড়াকু মেয়ের ভাষণে অনেকেই বামেদের যোগ্য ভবিষ্যত প্রজন্মের খোঁজ পাচ্ছেন। একেবারে মাঠের লড়াই থেকে উঠে আসা মীনাক্ষী ধীরে ধীরে রাজনীতির জমি শক্ত করছেন, হয়ে উঠছেন ভরসাযোগ্য, তা বুঝিয়ে দিলেন।
এদিন রবিবার ব্রিগেডের সভা থেকে DYFI রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় এই লড়াই কথা বলতে গিয়েই ক্রিকেটের তুলনা টানলেন। বললেন, ”টি-টোয়েন্টি নয়, টেস্ট ম্যাচ খেলতে হবে। অর্থাৎ আমাদের লড়াই এখানেই শেষ হবে না। গোটা সিস্টেম বদলে দেওয়ার লড়াইয়ে নেমেছি। রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে মানুষজন আমাদের এই লড়াইয়ে শামিল হোন, আজ এটাই চাইছি আপনাদের থেকে।”
মীনাক্ষীর কথায়, ”কে বলছে বামপন্থীরা শূন্য? আরে ওদের তো শূন্যের শক্তি সম্পর্কে ধারণা নেই। শূন্যরা যদি দখলদারির লড়াইয়ে নামে, তাহলে কী হবে, ওদের জানা নেই। আসলে ওরা বামপন্থীদের শক্তিকে ভয় পেয়েছে।” মীনাক্ষীর আরও বক্তব্য, ”আমরা সাংসদ, বিধায়ক হওয়ার জন্য লড়াই করি না। সিস্টেম বদলে দিতে চাই। টেস্ট ম্যাচ খেলতে প্রস্তুত আমরা। তবে মাঝেমধ্যে টি-টোয়েন্টিও খেলতে হবে। আমরা তেমন খেলোয়াড়কেও ময়দানে নামাব। লড়াই ছাড়া বাঁচা যায় না। আপনাদের কাছে আবেদন, বাঁচতে চাইলে লড়াইয়ে শামিল হোন, ময়দানে আসুন। লড়াইটা নীতির, লড়াইটা আদর্শের।” বিজেপি-তৃণমূলের দুর্নীতি নিয়ে সরব হতে শোনা গেল মীনাক্ষীকে।
রাজনীতির লড়াই। তার চেয়েও বেশি সমাজ বদলের লড়াই। কিন্তু সেই লড়াই বোঝাতে গিয়ে চলে এল ক্রিকেটের প্রসঙ্গ। সেও তো এক লড়াই এবং নিরন্তর প্রতিপক্ষকে ধরাশায়ী করার খেলা।
এদিন মীনাক্ষীর বক্তব্যের দিকে নজর ছিল সকলের। তিনিও আধঘণ্টার ঝাড়া বক্তৃতায় শীতের দুপুরে কলকাতার রাজনৈতিক মহল তপ্ত করে তুললেন। আসানসোলের লড়াকু মেয়ের ভাষণে অনেকেই বামেদের যোগ্য ভবিষ্যত প্রজন্মের খোঁজ পাচ্ছেন। একেবারে মাঠের লড়াই থেকে উঠে আসা মীনাক্ষী ধীরে ধীরে রাজনীতির জমি শক্ত করছেন, হয়ে উঠছেন ভরসাযোগ্য, তা বুঝিয়ে দিলেন।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.