NIN365 Desk, Kolkata : ভারতের সুপ্রিম কোর্টে বড় জয় বিলকিস বানোর। ১১ জন ধর্ষকের মুক্তি আটকাল সুপ্রিম কোর্ট। গুজরাট সরকারের আসামীদের মুক্তির সিদ্ধান্তকে ভুল বলে, ১১ জন আসামীকেই আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
২০০২ সালে গোধরা হিংসার সময়ে অন্ত্বসত্ত্বা বিলকিসকে (Bilkis Bano) গণধর্ষণ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের খুনের অভিযোগে ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ২০২২ সালের ১৫ আগস্ট গুজরাট সরকারের নির্দেশে ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়া হয়। ধর্ষকদের কার্যত বীরের সম্মান দিয়ে বরণ করা হয় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে। তারপরই দেশজুড়ে অসন্তোষের হাওয়া বইতে শুরু করে। একাধিক মামলা দায়ের হয় গুজরাট সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। বিলকিস বানো গণধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত অভিযুক্তদের সাজার মেয়াদ পূরণের আগেই মুক্তি দেয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট। আজ, সোমবার সুপ্রিম কোর্টে বিলকিস বানো মামলার শুনানি হচ্ছিল। বিলকিস বানোকে গণধর্ষণে অভিযুক্ত ১১ জনকে ২০২২ সালে মুক্তি দিয়েছিল গুজরাট সরকার। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিলকিস বানো।
এ দিন শীর্ষ আদালতের তরফে গুজরাট সরকারের বিলকিস বানোর ১১ ধর্ষককে মুক্তির সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়। শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, গুজরাট সরকারের এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার আইনত এক্তিয়ার ছিল না। এটা সম্পূর্ণ অনিয়ম। গুজরাট সরকারের উচিত ছিল ২০০২ সালের আদালতের নির্দেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করা।
সুপ্রিম কোর্টের তরফে বলা হয়, নির্যাতিতার অধিকার সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মহিলাদের সম্মান করা উচিত। ২০০২ সালের মে মাসে গুজরাট সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা তথ্য লুকানো ও প্রতারণা।
উল্লেখ্য , গুজরাট সরকারের সিদ্ধান্ত খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শীর্ষ আদালত সাফ জানিয়ে দিল, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার আইনি এক্তিয়ারই নেই গুজরাট সরকারের (Gujarat Government)। আসলে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে তারা। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বিলকিস বানোর ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার যে অনুমতি দিয়েছিল গুজরাট সরকার, এদিন তা খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
সোমবার এই মামলার রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। শুনানির শুরুতেই শীর্ষ আদালত সাফ জানিয়ে দেয়, ধর্ষকদের সাজা মকুব করার কোনও আইনি এক্তিয়ার নেই গুজরাট সরকারের। কারণ মামলা দায়ের থেকে সাজা ঘোষণা-সমস্তটাই হয়েছে মহারাষ্ট্র সরকারের অধীনে। তাই ধর্ষকদের সাজা ফুরানোর আগে তাদের মুক্তি দেওয়া প্রসঙ্গে গুজরাট সরকারের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হচ্ছে। এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে আসলে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে গুজরাট সরকার। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আত্মসমর্পণ করতে হবে ধর্ষকদের।
ধর্ষকদের মুক্তি পাওয়ার চার মাসের মধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বিলকিস। শীর্ষ আদালতের কাছে রিভিউ পিটিশন দায়ের করেন তিনি। ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত আরেকবার বিবেচনা করে দেখুক শীর্ষ আদালত, আবেদন জানান বিলকিস। প্রসঙ্গত, সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য একাধিক আবেদন জমা পড়ে শীর্ষ আদালতে। তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রও এই আবেদন জানিয়েছিলেন। তার পরেই গুজরাট সরকারের কাছে হলফনামা তলব করে শীর্ষ আদালত।
উল্লেখ্য, সোমবার এই মামলার রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। শুনানির শুরুতেই শীর্ষ আদালত সাফ জানিয়ে দেয়, ধর্ষকদের সাজা মকুব করার কোনও আইনি এক্তিয়ার নেই গুজরাট সরকারের। কারণ মামলা দায়ের থেকে সাজা ঘোষণা-সমস্তটাই হয়েছে মহারাষ্ট্র সরকারের অধীনে। তাই ধর্ষকদের সাজা ফুরানোর আগে তাদের মুক্তি দেওয়া প্রসঙ্গে গুজরাট সরকারের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হচ্ছে। এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে আসলে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে গুজরাট সরকার। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আত্মসমর্পণ করতে হবে ধর্ষকদের।
ধর্ষকদের মুক্তি পাওয়ার চার মাসের মধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বিলকিস। শীর্ষ আদালতের কাছে রিভিউ পিটিশন দায়ের করেন তিনি। ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত আরেকবার বিবেচনা করে দেখুক শীর্ষ আদালত, আবেদন জানান বিলকিস। প্রসঙ্গত, সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য একাধিক আবেদন জমা পড়ে শীর্ষ আদালতে। তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রও এই আবেদন জানিয়েছিলেন। তার পরেই গুজরাট সরকারের কাছে হলফনামা তলব করে শীর্ষ আদালত।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.