NIN365 Desk, Kolkata : চিনপন্থী হিসাবেই আন্তর্জাতিক মহলে পরিচিত মালদ্বীপের নয়া প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। তাঁর আমলে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে অবনতি হতে পারে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। এই পরিস্থিতিতে জানা গেল ৮ থেকে ১২ জানুয়ারি সময়কালে চিনে থাকবেন তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই মালদ্বীপের চিন-প্রীতিকে ভালোভাবে নিচ্ছে না নয়াদিল্লি। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণবীর জওসওয়াল জানিয়েছেন, ”এটা একেবারেই তাদের বিষয়, তারা কোথায় যাবে এবং কীভাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কগুলো বজায় রাখবে।”
চিনে যাচ্ছেন মালদ্বীপের (Maldives) নতুন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। আগামী ৮ জানুয়ারি তাঁর বেজিং যাওয়ার কথা। শুক্রবার চিনের (China) বিদেশ মন্ত্রক একথা জানিয়েছে। আর তার পরই ভারত জানিয়ে দিল, কে কোথায় যাবে সেটা তার ব্যাপার। একই ভাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে তারা কীভাবে সেটাও তাদেরই ব্য়াপার।
উল্লেখ্য, মুইজ্জু বরাবরই ভারত বিরোধী। তিনি ক্ষমতায় আসীনও হয়েছেন ভারত বিরোধিতা করে। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ভোটে জিতলে দেশ থেকে সরানো হবে ভারতীয় সেনাকে। তবে এখনও সেখান থেকে ভারতীয় সেনাদের সরানো হয়নি। কিন্তু ইতিমধ্যেই মোদির সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল করে দিয়েছেন চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট। ২০১৯ সালে মালদ্বীপ সফরে গিয়ে এই চুক্তি সই করেছিলেন মোদি। তার মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৪ সালে জুন মাসে। দুই দেশের এই চুক্তি অনুযায়ী, মালদ্বীপের জলসীমায় পরীক্ষামূলক কাজকর্ম চালাবে ভারতীয় নৌসেনা। তার ফলে নৌপরিবহন, আর্থিক উন্নতি, পরিবেশরক্ষার মতো নানা ক্ষেত্রে একে অপরকে সাহায্য করবে দুই দেশ। এছাড়াও জলসীমায় নিরাপত্তা বাড়াতেও কার্যকরী ভূমিকা থাকবে ভারতীয় নৌসেনার। পরিস্থিতি যা, তাতে স্পষ্ট মুইজ্জুর আমলে ক্রমেই দূরত্ব বাড়ছে ভারত ও মালদ্বীপের। পাশাপাশি তাঁর সঙ্গে চিনের এই বাড়তে থাকা ‘গলাগলি’র দিকেও নজর রাখছে নয়াদিল্লি।
মালদ্বীপের নিকট অতীতে কোনো প্রেসিডেন্টই দায়িত্ব নিয়ে প্রথমে ভারতকে বাদ দিয়ে চীন সফরে যাননি। তবে এবার ব্যতিক্রম ঘটতে যাচ্ছে। মালদ্বীপের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লি না গিয়ে যাচ্ছেন বেইজিংয়ে। গত বছরের নভেম্বর প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পর মুইজ্জু দুইবার বিদেশ সফরে গিয়েছেন। প্রথমে তিনি গিয়েছিলেন তুরস্কে এবং এরপর গিয়েছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে। তৃতীয় সফর হিসেবে তিনি যাচ্ছেন বেইজিংয়ে।
জনমনে ধারণা রয়েছে যে, মোহাম্মদ মুইজ্জু ভারতের তুলনায় চীনের প্রতিই বেশি সহানুভূতিশীল। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সালিহের বিরুদ্ধে মুইজ্জু অভিযোগ তুলেছিলেন যে, তিনি ভারতের সঙ্গে সামরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করার মাধ্যমে মালদ্বীপের ভ্রাতৃত্বকে বিনষ্ট করার চেষ্টা করেছে।
পরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার এক দিন পরই মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাদের সরিয়ে নিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ করেন। পরে দুবাইয়ে কপ-২৮ সম্মেলনের ফাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের সময় মুইজ্জু বিষয়টি আবারও উত্থাপন করেন। সর্বশেষ, মাত্র সপ্তাহ দুয়েক আগে ভারতের সঙ্গে হাইড্রোগ্রাফিক চুক্তি বাতিল করে মালদ্বীপ।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে মালদ্বীপ সফরে গিয়ে এই চুক্তি সই করেছিলেন মোদি। তার মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৪ সালে জুন মাসে। দুই দেশের এই চুক্তি অনুযায়ী, মালদ্বীপের জলসীমায় পরীক্ষামূলক কাজকর্ম চালাবে ভারতীয় নৌসেনা। তার ফলে নৌপরিবহন, আর্থিক উন্নতি, পরিবেশরক্ষার মতো নানা ক্ষেত্রে একে অপরকে সাহায্য করবে দুই দেশ। এছাড়াও জলসীমায় নিরাপত্তা বাড়াতেও কার্যকরী ভূমিকা থাকবে ভারতীয় নৌসেনার। পরিস্থিতি যা, তাতে স্পষ্ট মুইজ্জুর আমলে ক্রমেই দূরত্ব বাড়ছে ভারত ও মালদ্বীপের। পাশাপাশি তাঁর সঙ্গে চিনের এই বাড়তে থাকা ‘গলাগলি’র দিকেও নজর রাখছে নয়াদিল্লি।
মালদ্বীপের নিকট অতীতে কোনো প্রেসিডেন্টই দায়িত্ব নিয়ে প্রথমে ভারতকে বাদ দিয়ে চীন সফরে যাননি। তবে এবার ব্যতিক্রম ঘটতে যাচ্ছে। মালদ্বীপের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লি না গিয়ে যাচ্ছেন বেইজিংয়ে। গত বছরের নভেম্বর প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পর মুইজ্জু দুইবার বিদেশ সফরে গিয়েছেন। প্রথমে তিনি গিয়েছিলেন তুরস্কে এবং এরপর গিয়েছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে। তৃতীয় সফর হিসেবে তিনি যাচ্ছেন বেইজিংয়ে।
জনমনে ধারণা রয়েছে যে, মোহাম্মদ মুইজ্জু ভারতের তুলনায় চীনের প্রতিই বেশি সহানুভূতিশীল। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সালিহের বিরুদ্ধে মুইজ্জু অভিযোগ তুলেছিলেন যে, তিনি ভারতের সঙ্গে সামরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করার মাধ্যমে মালদ্বীপের ভ্রাতৃত্বকে বিনষ্ট করার চেষ্টা করেছে।
পরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার এক দিন পরই মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাদের সরিয়ে নিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ করেন। পরে দুবাইয়ে কপ-২৮ সম্মেলনের ফাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের সময় মুইজ্জু বিষয়টি আবারও উত্থাপন করেন। সর্বশেষ, মাত্র সপ্তাহ দুয়েক আগে ভারতের সঙ্গে হাইড্রোগ্রাফিক চুক্তি বাতিল করে মালদ্বীপ।
DISCLAIMER
Our news media denounces any form of bias and disapproves of sensationalism. The disseminated news is entirely educational and aimed at social awareness. Our media maintains absolute impartiality, adhering solely to the purpose of education and social consciousness.